Thursday, January 31, 2013

Notes from a living room: 52

Checklist for this year updated.

1. The Bank job.
2. Consolidate flickbazar.com 
3. Go back to 'Missionaries of Charity-Mother House' on the first week of March, and be a volunteer, as discussed with the sister there.
4. Join a gym.
5. Change the library card into a lifetime membership one.
6. Try Toastmaster.
7. Write to Bond.
8. Try the 'Rotary Sadan'
9. Start learning the Violin
10. Start Archery.


I know a couple of these are going to be left over, for the next year. But I am going to come after each one of these like a brute force. Yes, there can be a few left out, but it's the intent that matters, as after all these years I have come to realise.

And yes, add to the checklist, I want to do something for my parents, when I get the job. All these years they have stayed beside me. I owe loads of things to them.

Sunday, January 27, 2013

Notes from a living room: 51

I am going to write a few love stories, in Bengali. Let's see how the plan goes. The stories I was working on, I have kept them on hold.

I believe I am going to start somewhere on the lines of the last writing, 'Ekti Dhusor Bikel'.

Chanchal - A Maseeha

It all started with one of those daily stupid chats with mark (Saurav). He gave me a link to a Bengali comedy natok called 'College Student'. I watched it. Had fun. Watched it again. Enjoyed. Really liked the lead role played by someone who, on the first appearance to me, looked like just another Bangladeshi actor with a good comic sense.

But no, he proved me wrong.

Because within the same week, I found myself watching atleast seven or eight more Natoks by him. And the week that followed, the number increased.

And thus, Chanchal Chowdhury got one more fan from India.

I don't think I am the right person to talk about his comic sense, timing, acting credibility and other things, but boy o boy... what an actor he is. I will be giving a list of links to some of his dramas at the end of this post, and you yourself will be able to judge it.

And thus, in the times of turbulence, in the times of war inside my head, in a time that is not that smooth, a time that is confusing, a time that needs waiting, and a time that needs faith on people, love, liking, happiness and all the good things on earth, one Chanchal Chowdhury managed to console me and made me smile everytime he was onscreen. 

Special mention is one telefilm 'Dekha holo dujonar'. I cried, literally during the time I watched it. Especially when he talks with his brother over the phone, and when the actress Tisha reads his letter. What a story!

Okay, time for me to give the links.

College Student 

Dekha Holo Dujonar

Bibaha

Bongsho Rokkhey

Pan Supari Bou

Chhaya Baji 

Sinduk nama

First Book

Monpura (It's a full movie. A bit sad.)


So there you go. A list of the better ones amongst the ones I saw. Maybe it's time for you to go to those links and find out another world, the world of Chanchal Chowdhury? :)


Tuesday, January 22, 2013

Notes from a living room: 50

I cried, today.

Why do people stop talking to me? Why do people always leave me? Am I such a bad person?

দুটি না-দেওয়া উপহারের গল্প


 
পড়ন্ত বিকেলের শেষ আলোটুকু আমার ঘরের জানলা দিয়ে খাটের ওপর এসে পড়ে। সময়টা শীতের শেষ, তাই মিঠে রোদের আমেজটুকু নিতে বেশ ভালোই লাগে। কিন্তু মানুষের একাকিত্ব, সে তাকে ছাড়েনা কোথাও। তাই মনে পড়ে যায় তাদের কথা, যাদের একসময় ভালোবেসেছিলাম। বলা, না-বলা কত কথা। যা যা বলতে পারিনি, সব। যা চেয়েও দিতে পারিনি, তাও। বিশেষ করে সেই দুটি উপহার, যা অনেক চেয়েও দিয়ে উঠতে পারিনি দুজনকে। আজ সেই কথাই বলব।  




একটি লাল গোলাপ। শ্রীজিতার দিকে তাকালে প্রথমেই যা মনে পড়ে। টুকটুকে একটি লাল গোলাপ যেন ফুটে আছে। লেক মার্কেটের পাশ দিয়ে রোজ আমাদের একসাথে ফেরা। রাসবিহারি অব্দি এসে ও নেবে অটো, আর আমি বাঁ দিকে সোজা হাঁটা লাগাব নিজের বাড়ির দিকে। তা রোজ এই লেক মার্কেটের পাশ দিয়ে আসার সময়েই ফুলের দোকানগুলোর দিকে নজর পড়ে। এক একটা গোলাপ কি সুন্দর। শ্রীজিতাকে দিতে খুব ইচ্ছে করে। একদিন বাড়ি থেকে ঠিক করে গেলাম, আজ ফেরার পথে গোলাপ কিনব। এবং ওকে দেব। শ্রীজিতা কি বলবে? হাসবে? ফিরিয়ে দেবে? হাসলে ওকে খুব মিষ্টি লাগে। মনে হয় পৃথিবীর যত ভালোবাসা আছে, ওকে দিয়ে দি। মনে পড়ল একদিন ও বলেছিল, হোষ্টেলের ছেলেরা খুব রাফ অ্যান্ড টাফ হয়। অবাক হয়ে তাকিয়েছিলাম। পরে মনে মনে বলেছি, শুধু বাইরেটাই দেখলি... ভেতরে উঁকি দিয়ে একবার মনটা তো দেখলি না? এই মন ভালোবাসা চায়। দিতে চায়। নিতে চায়। পাশে থাকতে চায়। একবার সুযোগ দিয়ে দেখ।


সেদিন ফেরার পথে আমি একা। শ্রীজিতার খোঁজ নেই। একাই চলেছি। হঠাৎ পেছন থেকে ডাক। শ্রীজিতা এসেছে। এবং সঙ্গে আরো কেউ একজন। খানিকটা চেনা, খানিকটা অচেনা। আমি আমার উপহারের স্বপ্নে মশগুল। শ্রীজিতা এবং ছেলেটি তাদের সদ্য জমে ওঠা বন্ধুত্বে। অন্ধকার শহরের বুক চিরে তিনটি ছায়ামূর্তি এগিয়ে চলে। দুটি একসাথে। একটি একটু তফাতে। কিছুক্ষণ পরে আমার হুঁশ ফেরে। এ জিনিস আলাদা। শ্রীজিতার চোখ এত চকচক করছে! এ জিনিস তো আমার সাথে থাকলে হয় না। ছেলেটি হাত পা নেড়ে কিছু বোঝাচ্ছে। শ্রীজিতা শুনছে। বলছে। হাসছে। এদিকে আমার লেক মার্কেটের দোকান এগিয়ে আসছে। ওরা দেখলাম থেমে গেছে। আমি হাঁটতে হাঁটতে পিছিয়ে পড়েছি। ওরা খেয়াল করেনি। আমিও না। 


‘কিরে, পিছিয়ে পড়ছিস যে?’ শ্রীজিতার প্রশ্ন।




শরীরে কেমন একটা তরঙ্গ খেলে গেল। পিছিয়ে পড়ছি! চোখ দুটো চলে গেল পায়ের কাছে। একটা ইউক্যালিপটাসের পাতা। এ জিনিস এখানকার নয়। হরিদ্বারে গেছিলাম যখন, অনেক ইউক্যালিপটাসের গাছ দেখেছিলাম। দেরাদুনেও তাই। মাথা উঁচু করে দেখলাম, হ্যাঁ, এটা ওই গাছই বটে। হয়তো কেউ কোনওদিন লাগিয়েছিল, আজ থেকে বহু বছর আগে। 


তুলে নিলাম পাতাটা মাটি থেকে। শ্রীজিতা আর ছেলেটি অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে। নিজেকে কিরকম একটা শান্ত লাগছে। সৌম্য নামটা মা আমাকে এমনি এমনি দেয়নি। কিছু কিছু পরিস্থিতিতে অদ্ভুত রকমের শান্ত হয়ে যাই। পাতাটা তুলে এনে, মাঝখানটা ছিঁড়ে নাকের কাছে আনতেই সেই সুগন্ধ ভেসে এল। আহ, সেই হরিদ্বার আর দেরাদুনের কথা মনে পড়ছে। হেসে শ্রীজিতাকে বললাম, ‘ইউক্যালিপটাসের গাছ। অসাধারন গন্ধ। তাই দেখছিলাম।’


এবারে কথা একটু কমল। আস্তে আস্তে লেক মার্কেটের সব ফুলের দোকানগুলো আমার পাশ দিয়ে পেরিয়ে গেল। আমার সাধের গোলাপ আর কেনা হলনা। কেউ একজন আমাকে পেছন থেকে টেনে যেন বলল, ‘সৌম্য, এ গোলাপ শ্রীজিতার জন্য নয়।’ অবাক হলাম। কারন সে গলা আমার নিজের।




সেইদিন নতুন বন্ধুত্বর সাথে শ্রীজিতা আরেকটা জিনিসও পেল। দূরত্ব। অনেক দূরে চলে গেলাম আমি। শ্রীজিতার চোখে ভালোবাসা দেখেছিলাম, অন্য একজনের জন্য। তাই বুঝেছিলাম, আমি একাই ভালো। এই দূরত্ব হয়তো শ্রীজিতাকেও শান্তি দেবে। তারপর একদিন, অনেক দিন পরে, টের পেলাম সেই মোহ কেটে গেছে। ছেলেটি চলে গেছে, শ্রীজিতাকে উজাড় করে নিয়ে। কেউই রইল না। শ্রীজিতাও চলে গেল। পড়ে রইল আমার না দেওয়া একটি উপহার মাত্র। একটি লাল গোলাপ। টুকটুকে লাল, একখানা গোলাপ। আমার রক্তাক্ত হৃদয়ের চিহ্নস্বরুপ। 




এর পর বহুদিন কেটে গেল। ভেবেছিলাম, আর কাউকে ভালোবাসব না। এ শুধু ব্যাথা ছাড়া আর কিছুই দেয়না। কিন্তু কিভাবে যেন, হঠাৎ একদিন, একজন বন্ধু পেয়ে গেলাম। দেবলীনা। আমার মনের কথা, যত দুঃখের কথা, সব বলে ফেললাম একদিন। সেও কিছু কিছু বলল। মনে হল, একজন বন্ধু পেলাম। দেখা হল। কথা হল। সে আমাকে গান গেয়ে শোনালো। আরো কথা। আরো হাসি। আবার দেখা। 


ভালোবেসে ফেললাম। আর তারপরেই এল আঘাত। সে তার মন দিয়ে ফেলেছে। অন্য একজনকে, অনেক দিন আগে। আমারই এক বন্ধুকে। বুঝে ফেললাম, এবার এই গল্পে ইতি টানার পালা। নিজের ভালোবাসাকে ছুরি দিয়ে পিষে ফেলে ছলছুতো করে ঝামেলা বাধালাম। চলে গেল দেবলীনা। মনে শান্তি পেলাম। ভাবলাম, এই ভালো। আমাকে ঘৃণা করবে, কিন্তু নিজের ভালোবাসার পথে বাধা পাবেনা। 

তারপর অনেক দিন কেটে গেল। দেবলীনা বুঝে ফেলল হঠাৎ যে আমি তাকে ইচ্ছে করে সরিয়ে দিয়েছি। ফিরে এল। কিন্তু আমি মন শক্ত করে বসে রইলাম। ত্রিকোণ প্রেম আর হতে দিচ্ছিনা। নিজের ভালোবাসাকে পারলে দশবার কচুকাটা করব। ফিরে এসে আগের মতোন কথা বলতে চাইল। আমি পাত্তা দিলাম না। ভাবুক আমাকে যা ভাবতে চায়। কিছুদিন পর আবার কথা বলল। কিন্তু এবার আর থাকতে পারলাম না। মনে হল যেন ও হারিয়েছে যাকে চাইত তাকে। আমার পাথরের মতোন প্রতিজ্ঞা ভেঙ্গে গেল। দেবলীনা একা। কিভাবে? কেন? কোনও উত্তর নেই। 


বড়দিন এগিয়ে এল। মনে পড়ল এই সময়ে আগের বছর আমাদের দেখা হওয়ার কথা। চব্বিশে ডিসেম্বরের বিকেলে বেরিয়ে পড়লাম বাড়ি থেকে। দেবলীনার জন্য কিনে ফেললাম একটা ওয়াল হ্যাঙ্গিং। ভাবলাম, দেখা হলে সারপ্রাইজ দেবো। গোলপার্কের মোড় থেকে অটো না পেয়ে হাঁটতে শুরু করলাম। দেবলীনা এটা পেয়ে কি বলবে? হাসবে? নাকি ফিরিয়ে দেবে? নাকি বলবে, ‘তুমি জানলে কি করে আমার এখন ঠিক এই জিনিসটাই দরকার?’


আমি বলব... ‘বলেছিলাম না, আমি ম্যাজিক জানি। আমি জানি তোর বেডরুমের দেওয়াল বেগুনি। তার সাথে এটা ম্যাচ করবে কি? তোর পছন্দ?’ 


দেবলীনা হেসে বলবে, ‘খুব পছন্দ।’


এর উত্তরে আমি হাসব। দেবলীনা কি তারপর আমার হাতের ওপর হাত...



উঃ...! 


জোর একখানা ঠোক্কর খেলাম। রাস্তার মাঝে এক ইঁট। পড়ে যেতে যেতেও সামলে নিলাম। বাঁ পায়ে চোট লেগেছে। এই পায়েই কিছুদিন আগে সিঁড়ি থেকে পড়ে চোট পেয়েছিলাম। খুব ব্যাথা করছে। রাস্তার পাশে সরে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম। ব্যাথা জায়গাতেই কেন বারবার চোট লাগে? নোখটা ফেটে গিয়ে রক্ত পড়ছে। গোড়ালিতেও ব্যাথা করছে। অটো না নিয়ে যে ভুল করেছি এবার বুঝলাম। ভেবেছিলাম লেকের পাশ দিয়ে হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরে যাব। এই রাস্তায় দেবলীনার সাথে দুবার হেঁটেছিলাম, আগের বছর। এবছর সবকিছু আলাদা হয়ে গেল।


ধীরে ধীরে হাঁটার চেষ্টা করলাম। এইভাবে বাড়ি পৌঁছানো যাবে না। মনে জোর আনার চেষ্টা করলাম। দেবলীনার মুখটা মনে পড়ল। হাসি হাসি। মুক্তোর মতোন সাজানো দাঁত। সুন্দরী বললে রাগ করত। কপট রাগ। হেসে ফেললাম। বলত, ‘আমাকে সুন্দরী বলবে না।’ চোখ দিয়ে জল বেরিয়ে এল। হাঁটতে খুব কষ্ট হচ্ছে। ভাবতে চেষ্টা করলাম দেবলীনাকে ওয়াল হ্যাঙ্গিংটা দেখালে ওর মুখটা কিরকম দেখতে হবে। কাউকে ভালোবাসলে তার হাসি মুখটা দেখতে ইচ্ছে করে বারবার। দাঁতে দাঁত চেপে সামনের দিকে তাকিয়ে হাঁটতে লাগলাম। নিজেকে বললাম, ‘She came back for you. No one else did. But she came back. She knew you fell in love with her. You can do this. You’ll have to do this, for her.



সেদিন কিভাবে বাড়ি পৌঁছলাম, জানিনা। তবে যন্ত্রণা আর ভালোবাসা দুটো জিনিস খুব কাছাকাছি। একে অন্যকে ছাড়া থাকতে পারেনা। তাই আমার কাছে, এক মুহূর্তের ভালোবাসার জন্য হাজার মুহূর্তের যন্ত্রণা কবুল।




এর পর কিছুদিন কাটল। দেবলীনা আস্তে আস্তে সরে গেল। জানিনা কেন। হয়তো ও আগের মতোন টান আর অনুভব করতে পারেনি। হয়তো ও বুঝেছিল, যে ‘She’ll have to respect herself enough to walk away from anything that no longer serves her, grows her or makes her happy.’ হয়তো ও বুঝেছিল, আগের মতোন আর সেই আকর্ষণটা আমাদের মধ্যে নেই। আর আমারও দুহাত বাঁধা। বেকার যুবকের প্রেম নিয়ে বড়াই করা বাহুল্য। মুখ ফুটে বলতেও পারিনা, ভালোবাসি। চলে গেল দেবলীনা। কঠিন ছিল কি ওর জন্য সরে যাওয়াটা? হয়ত ছিল। হয়ত বা নাও। একজন চব্বিশ বছরের বেকার যুবকের ভালোবাসার মূল্য কত? দু-এক আনাও নয়। বুকটা ভেঙ্গে গেল। কিন্তু ভাঙ্গলনা আমার সেই না দেওয়া উপহার। সেই ওয়াল হ্যাঙ্গিং।




এর পর দিন ঘুরছে। মাস ঘুরবে। বছরও। দেখতে দেখতে আমি ভুলে যাব। যে ফুল আমি শ্রীজিতাকে দিতে চেয়েছিলাম সে ফুল অন্য কারো কাছে গেছে। হয়তো কোনও প্রেমিক দিয়েছে তার প্রেমিকাকে। ফিরে পেয়েছে তার ভালোবাসা। কেউ হয়তো দিয়েছে তার ভগবানকে। পেয়েছে তার প্রার্থনার জবাব। যে উপহার দেবলীনাকে দেব ভেবেছিলাম, তা রয়ে গেছে আমার ক্যাবিনেটের ভেতরে। হয়তো রয়ে যাবে অনেকদিন। দেবলীনার জিনিস আর কাউকে দিতে পারবনা। আর আমার স্বপ্নে আমি রচনা করব আমার স্বপ্নপুরীর, যেখানে আমি আর কোনও একা, দুঃখী ছেলে নই, আমি রাজপুত্র। আর সেখানে রাজকন্যারা এসে আমার হাত ছুঁয়ে নিয়ে যাবে আমার দেওয়া উপহার। সেই স্বপ্নপুরী আমার। আমার নিজের।





But what about his own happiness?

                No one knew, in fact.


Perhaps, in some distant, or not-so-distant future, the lonely wandering boy will find happiness in the wild bushes and flowers of the forest, in the steep hillside fruits and red and purple coloured flowers, in the quiet waters of the ocean, in the scorching heat of yellow deserts, in winter, summer or monsoon, in the serene faces of unknown children of villages and unknown towns, in the birds and animals and people from all parts of the world, wherever he goes, in his moments with himself, in poetries, stories, and novels, in people's lives, in several more things, small and big.

 Or maybe, never.
  

Tuesday, January 15, 2013

Okay. A post for the best comments.

This can sound a bit of self pride, but I have received some really good comments in my blog for my stories. Now that I remind of them, I thought I could make a list of them in one of my posts. It's dedicated to my friends, who have given their precious time to read my blog and came up with special words.


1. "I exactly don't know how to reflect my feeling as a whole. I found an intense vivacity in your writing skill. You attained an invincible capacity of dragging our minds towards your thought and culmination. And the way you write, just beyond compare. All the units you have....the passion,the linking,the turn,the twist....are the truths which compose all the beauties and adorn the matter you intensify. Simply you are GOD blessed. I don't know what the grip you earned but I'm quite set upon such a degree of conviction that I believe your mind runs through a frictionless surface."
  
- Samrat, for 'June'.


2. "When I started reading the story I thought it'd be a love story or a complexed love story with one or two twists at the end. As the story progressed I found I was not fully wrong, it was indeed another love story but this time you weaved your three leading ladies in a single story. Interesting was the description where you mentioned," She understands I love her, I understand she loves someone; she understands that someone loves someone else. She wants to have it with someone else. I call her confused. She argues back. I let it go." It was worth reading.
I liked the ending part, where "And there they go in the air..! Papers in the sky. Papers in the air. Floating free, dancing in joy, in the tune of happiness" .. It was like a finishing scene of a movie.. Great work ..
I liked the way of composing two stories here. One is the new and the other one from an old story,I cannot remember its name..

But but but ....

Why everytime I read your story and find a frustration in it ? Why every-time it seems to me that the atmosphere is gloomy there.. I would rather try to find the answer in your next story ..."


- Debopam, for 'June'.


3. "what could I say?...I should rather ask what should I say ...Honestly saying, before I started reading I knew I was about to read the first part of it cause the overall volume was already caught by my eyes.Believe me,I plunged into this story for no reason... as I got the grip I was so lost in it...your writing steered me upto the end before I loose the grip. But before I make a comment I want to say something... please don't treat me as a flatterer cause...mind it...a flatterer is good enough at his job without reading a whole story.I don't care what the rest say about me cause they are smarter enough to laugh at me...and I know that you are wise enough to get this...lets gets far from this....The story is strongly palpable...no doubt...of course perusing...but the fact is...satisfaction is confined by nothing...so let the story be a sad song like a life as you said in a broad sense in the story,...you better treat life as a bitter plant that spreads sweet smell to enchant others....your story reminds me a song...."Every rose has its thorn"...sung by some1 you perhaps hate the most; nevertheless I ask you to check the lyrics and listen to the song...you would be smitten...hope you'll get through...."

- Samrat, for 'The no-private Room'. 


4. "I still come back to read your blog...and every piece seems like a true story,only that I know that they ARE TRUE STORIES..."

- Debalina, for 'Are you lonely?'




5. "I really don't know you or your circumstances that well to comment, but seems to me you have hit "zero gravity". Once you hit it, it's easy. When no one expects anything from you, you feel miserable a while then you go ahead and try your best without any extra pressure of other peoples' expectations. At least, that's how it feels to me when I reach a dead end.
Best of luck."


- Anonymous, for 'Notes from a living room : 28'



6. "to start with such an cruel part and then to continue to something as beautiful as love and then to find out the dark secrets of that beautiful thing and link it with that cruel inhuman aspect...and all in the same story and so aptly and so mesmerizingly put together...u really really do have a huge talent with your pen. *RESPECT*
this is your best piece till date (among the ones i have read)....loved it..truly and deeply..
and Thank you! :)"


- Debalina, for 'Noro-rakkhos'


7. "Being a part, however small it may be, in such a story gives a heavenly feeling. :)

Won't say much. Just that your story is like biryani. Fact is the rice and fiction is the mixture of spices. But when they mingle, they create a delicious cuisine to savour. :)" 


- Supratim, for 'Noro-rakkhos'


8. "when one reads about something so mystic so mesmerizing set at a place so familiar and based on a topic so striking...one is left totally speechless...loved it..such a vivid portrayal..."

- Debalina, for 'The smell'


9. "Hey i just love them..
Thankful to your blog that finally i got to know what do i call my favorite flowers..
They are just superb and there scent is all the more rocking..

For this topic i feel ..written a little less..but whatever has been put up is very nice..


And by the way when you wrote the name of this flower in Bengali..then why didn't you write Chhatim er phool..?"

- Alcina, for '...about chhatim flowers'


10. "The old banu back with his romanticism!"

- Debopam, for 'Stoned moments'


11. "True to its core..photograph is the only way you get the moments locked with you forever as they were.. Lovely.."

- Alcina, for 'Stoned moments'


12. "hi, a few lines, but painful.

can I ask, what made u write this? just curious.

saw your blog at indivine.

RESTLESS"


- Restless, for 'Death was coming'


13. "the plot is too good..and i don't absolutely find any trouble with is story..life is not all about a bed of roses,there are so many sides to a person,and so many kinds of persons...we have to accept this as stark reality.really well written."

- Debalina, for 'Mad'


14. "Actually the story is not for reading, there are some instances in life which can't be seen or heard, they can only be felt. And believe me while reading I felt the same way u were feeling while writing."

- Debopam, for 'Good Night 2 : Along came night'


15. "in general i do prefer to keep aside the love related blogs but this is something unusual...i have never seen any post so simple pave its way through my heart..loved your blog... :)"

- Satyabrata, for 'Scattered notes 14 : The rejection'


16. "The begining is superb. Whenever You write a she, i am terrorised that you might be lapsing into one of your loony-lovestruck monologues, but this was different. The ambient description was very nice,creepy.The murder and consequences form a weak-link you could have created a creepier situation. The approach to the nightmare and subsequent reliving the horror theme is stereotipical and evokes a been there seen that sense which invites a sense of predictability that's damaging to the overall rating. However the story does not live up to the promise it makes in first 5-6 lines. I can give u a rating of 6/10 mainly beacause of environmental setup. I mmight seem harsh.. but this is my judgement no involvement of TOI officials is observed!"

- Bipul, for 'The old dock'


17. "The main reason for which I like Soumyo's writing most is that he blends sorrow, humor, romance & elegance in a perfect measure. This piece proved that again! .. Though I have not seen the girl but I am already in love with her. Soumyo can instantiate any fictional character-class into a real object without ruining the flavor of the story. Loved It!"

- Debopam, for 'A romantic story'


18. "When I started reading the story I thought that Banu is in love bt at the end I realized that Banu remains Banu and no one can change him and the way he embarrass the people around him just like the autowalah and the guy sitting beside him.
And ultimately the readers.
Just joking
Bhai marattok hoyeche
ro lekh Boi toi bar kor."



- Dipyaman, for 'A romantic story'



So that's it...!


Eighteen best comments assembled from my blog. :) Thanks a lot guys for reading out almost everytime I asked to, whenever I finished a new story. Much grateful, to each of you.

Sunday, January 13, 2013

Happy Princess 4 - A different and not-so-happy ending

After walking a thousand miles, crossing rivers and jungles and forests and oceans and deserts, the boy reached the fortress. He stood in front of the inquisitive princess and told, 'Because I like you.'

                  She was a happy princess. A princess who could've had anyone in this world.

She took her eyes away from him and said, 'Never mind.'


The boy smiled. It was a smile of gloom. And then he took the road back. Towards the place he came from. It was a faraway place. What was worse, he had to walk back alone, again. But he was content, in a way. For he knew, deep inside his heart, the princess always had her prince with her. 'They make a good pair, together,' he thought. And one day, for sure, they will be happy... really happy.

But what about his own happiness?

                No one knew, in fact.



Perhaps, in some distant, or not-so-distant future, the lonely wandering boy will find happiness in the wild bushes and flowers of the forest, in the steep hillside fruits and red and purple coloured flowers, in the quiet waters of the ocean, in the scorching heat of yellow deserts, in winter, summer or monsoon, in the serene faces of unknown children of villages and unknown towns, in the birds and animals and people from all parts of the world, wherever he goes, in his moments with himself, in poetries, stories, and novels, in people's lives, in several more things, small and big.

 Or maybe, never.

Saturday, January 12, 2013

একটি ধূসর বিকেল




দুরুদুরু বুকে শেষ পর্যন্ত তিলোত্তমার বাবার সামনে হাজির হলাম। প্ল্যান অবশ্য আমার ছিলনা। এসব মেয়ের নিজেরই আদ্যপান্ত মনগড়া জিনিষপত্র। বাবার অনুমতি ছাড়া বিয়ের জন্য হ্যাঁ বলবেনা। আরে বাবা, বিয়ে কি আমি এখনি করছি নাকি, সাততাড়াতাড়ি? একটা চাকরি-বাকরি জুটুক, কিছু পয়সা জমাই, তবে না?  তবু না, মেয়ের সেই এক খেয়াল। শুনেছিলাম ‘কর্তার ইচ্ছেয় কর্ম’, এখানে স্বয়ং ‘কর্ত্রীর ইচ্ছেয় কর্ম’ হতে বাধ্য হল। 

তিলোত্তমা হষ্টেলে। সেই ফাঁকে আদেশ হল তার বাবার সাথে দেখা করতে হবে। রবিবারের বিকেল। রোদ-ঝলমলে আকাশ। পাড়ার সত্যনারায়ন মিষ্টান্ন ভান্ডার থেকে একটা বড় মিষ্টির প্যাকেট কেনা গেল। বিয়ের কথা যদিও বলছিনা, তবু বান্ধবীর বাড়ি বলে কথা। তিলোত্তমার ভাইয়ের জন্য একটা বোর্নভিলে ক্যাডবেরির দাম করতে গিয়ে শুনলাম আশি টাকা। শালা! বলে কি? আমার সব চাকুরিজীবি বন্ধুবান্ধবরা তাদের বান্ধবীদের সাথে প্রতি হপ্তাশেষে এরকম খান দুই করে খাওয়া দাওয়া করে। কিন্তু আমি তো তা নয়। বোর্নভিলের আশা ত্যাগ করতে হল। সত্যনারায়নের পাঁচ টাকা দামের বারোটা কলাকাঁদের প্যাকেটটা হাতে ঝুলিয়ে রওনা দিলাম।


বাড়ির সামনে পৌঁছে আরেক বিপত্তি। এটা বাড়ি না অট্টালিকা? খানিক কলিংবেল টিপে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলুম। এঘরের উপযুক্ত আমি নই। ভালোয় ভালোয় আজকের দিনটা কাটলে হয়। তিলোত্তমাকে বলে দেব, আপাতত তোমার ঘরের কাছাকাছি ঘেঁসছি না। হেহে... একটা চাকরি মারতে দাও হে, আমিও দেখাচ্ছি। 

একটি বেয়ারা গোছের লোক এসে দরজা খুলে বসতে বলল। একটা ছোটো দেখে সোফার ওপর বসে পড়লাম। এহে, এতক্ষণে নজরে পড়েছে, শার্টের হাতায় একটা কালির দাগ। এটা কাল অব্দিও ছিলনা। নিশ্চয়ই মেসের মানুদার কাজ। এর ওর জামা পরে বেরিয়ে পড়ে। আজ এখানে ইন্টারভিউ, তো কাল সেখানে। জামাটাকে দিল শেষ করে। গালের ওপর হাত ঘসে টের পেলাম দাড়িটাও কাটতে ভুলেছি। শালা আজকের দিনটাই খারাপ।


সিঁড়িতে একটা পায়ের আওয়াজ পেয়ে উঠে দাঁড়ালাম। রাসভারি এক ভদ্রলোকের প্রবেশ। এই কি তিলোত্তমার বাবা? প্রণাম করে নেব চট করে? 

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘আরে বোসো বোসো, দাঁড়ালে কেন?’

আমি ।। ‘এঁহেঁ... মানে ইয়ে...’ 

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘চা খাও তো?’
 
আমি ।। ‘হ্যাঁ, তা...’

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘বেশ বেশ, এই বেনী... চা আন। তা হ্যাঁ, তারপর, বল। খবর কি? তিলু তো সারাক্ষণই তোমার নাম করে।’

আমি ।। (এটা শুনে বেশ ভালোই লাগল। তবে কি বলব বুঝে উঠতে পারলাম না। হেঁহেঁ করে কাজ চালালাম।)

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘তবে তুমি কি কর সেটা ঠিক জানিনা। শুনেছি লেখালেখি কর?’

আমি ।। ‘আজ্ঞে ওই আর কি, টুকটাক।’ 

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘কি লেখো? নভেল? আমি আবার রাশিয়ান নভেল এর বিশাল ভক্ত। দস্তয়েভস্কি একদম গুলে খেয়েছি।’   

আমি ।। ‘আজ্ঞে আমি নিতান্তই ছোটো গল্প। তবে একটা নভেলের প্লট আছে মাথায়। আসলে...’


কথা শেষ হলনা। ভদ্রলোকের মোবাইলে ফোন এসেছে। ঘরের একপাশে একটা দরজা খুলে একটা বারান্দার মতোন জায়গায় গিয়ে কথা বলতে লাগলেন। কোথায় একটা কুকুর ডাকছে। এই বাড়িরই মধ্যে কোথাও। সেরেছে। আমার আবার কুকুরে ভয়। কামড়ায় যদি? কোনো এক ভদ্রমহিলার কন্ঠস্বর শুনতে পেলাম ভেতরে, ‘জ্যাকি, জ্যাকি...’। কুকুরের ডাকটা থেমে গেল। 


                  এঘরের সিলিংটা অনেক ওপরে। সারা ঘর জুড়ে মূর্তি, পেন্টিংস, হাতের কাজ ছড়ানো। আহা! বসার ঘর তো একেই বলে। প্রায় দশ বছর আগে শেষ এরকম দেখেছিলাম। মামাবাড়িতে। মামারা সবাই বড়লোক। সাধ আর সাধ্য দুটোই আছে। তাছাড়া...

এবার একটা গান কানে এল। দোতলা বা তিনতলায় কোথাও রেডিও চলছে মনে হয়। গজল, জগজিৎ সিং। এ গান আমার চেনা। চোখদুটো আপনা থেকে বন্ধ হয়ে বাঁ হাতটা কপালে ভাঁজ হয়ে গেল।


ঝুকি ঝুকি সি নজর, বেকরার হ্যায় কি নহি
দবা দবা সা সহি, দিল মে পেয়ার হ্যায় কি নহি
তু আপনে দিল কি জবান ধড়কনোকো গিনকে বতা
মেরি তরাহ তেরা দিল, বেকরার হ্যায় কি নহি
ও পল কে জিসমে মহব্বত জবান হোতি হ্যায়
উস এক পল কা তুঝে ইন্তেজার হ্যায় কি নহি
তেরি উম্মিদ পে ঠুকরা রহা হু দুনিয়াকো
তুঝে ভি আপনে পে ইয়ে আয়েতবার হ্যায় কি নহি...

      
          ভদ্রলোক ফিরে এসেছেন। কিছু একটা বলতে গিয়েও থেমে গিয়ে অবাক হয়ে আমার দিকে তাকালেন। কেস করেছে। চট করে চোখের জলটা মুছে ফেলে বললাম, ‘হেঁহেঁ...একটা ভালো গান চলছিল ভেতরে কোথাও।’

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘ওঃ।  আমার বাবা। সেভেন্টি-ফোর ইয়ারস। গজল, ক্লাসিকালের খুব ভক্ত। আমার আবার এসব একদম আসে না। উকিল মানুষ, বুঝলে কিনা। মক্কেলদের দেখতে গিয়ে নিজের লাইফটির বারোটা বাজিয়েছি। তবে চাইনা আমার মেয়ে বা ছেলে সেরকম হোক। বুঝলে না? এইতো দেখো মেয়ের জন্য সম্বন্ধ আসছে ফোনে। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ছেলে। কিন্তু আমি সবাইকে বলে দিয়েছি, শখসাধ রাখো তো বাপু, নাকি শুধুই ওই পেশা? উইথাউট এনি এক্সট্রাকারিকুলার এক্টিভিটিস মানুষকে কিরকম একটা ঘোড়া বলে মনে হয়, কি বলো?’ 


চা এসেছে। ঘরটা হঠাৎ গরম লাগছে কেন এতো? একটা জানলা খুলে দিতে বললে ভালো হত কি? বুকের মাঝখানটায় সুপুরির মতোন কি যেন আটকে আছে মনে হচ্ছে। 

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘তা তোমার কি মনে হয়, তিলোত্তমার ডাক্তারকে পছন্দ হবে, না ইঞ্জিনিয়ারকে? কার সাথে মানাবে বলতো?’

আমি ।। ‘আজ্ঞে, আমি বলব?’

তিলোত্তমার বাবা ।। ‘হ্যাঁ, বল। তুমি তো ওর কাছের বন্ধুদের মধ্যে একজন। বলবে তো বটেই। ওপিনিয়ন সব ব্যাপারে একটা থাকা ভালো, বুঝলে?’

তিলোত্তমার মুখটা মনে পড়ে গেল। হাসি হাসি। কাছের বন্ধু? লেকের ধারের সব সিমেন্টের বেঞ্চগুলো কথা বলতে পারলে আমার হয়ে সওয়াল করত।



ঘন্টা দুই পরে যখন বেরিয়ে এলাম, যতীন দাস পার্কের কাছে সন্ধের আলোগুলো জ্বলে উঠেছে। মনটা খারাপ লাগছে। তিলোত্তমা সবই জানত তাহলে। এতদিন বলেনি কেন কে জানে? হঠাৎই হাতের দিকে তাকিয়ে লাফিয়ে উঠলাম। আজব। মিষ্টির প্যাকেটটা এখনো হাতেই ঝুলে মরছে যে! তালেগোলে ওদের বাড়িতে দিয়ে আসতে বেমালুম ভুলেছি। ধুর ধুর। 


মেসে ফিরে শুয়ে পড়লাম। মাসিকে বলে দিয়েছি রাতের খাবারটা না দিতে। রাতে মানুদা ফিরলে এবারের সার্ফ এক্সেলের টাকাটা ওর কাছ থেকে বার করব। অভদ্র একখানা। 

পাশের ঘর গুলো থেকে সন্ধের তাসের আড্ডার শব্দে মেস ভরে উঠল। ওপাশের নর্দমাটা ডিঙ্গিয়ে একটা বেড়াল রাস্তা পেরিয়ে চলে গেল। আমার টেবিল ক্লকটা টিকটিক করে নিজের মনে গান গাইছে। ধীরে ধীরে সে শব্দটাও কান-সওয়া হয়ে যাবে। সন্ধে পেরিয়ে রাত নামল। মেসের ছেলে গুলো দুপুরের বাকি-মাংস দিয়ে রুটি খাবে বলে চলে গেল। আমার কলাকাঁদের প্যাকেটটা মাসিকে দিয়ে এসেছি। বাকিরা খাক পাতের শেষে।



চাদরটা ভালো করে মুড়ি দিয়ে পাশ ফিরে শুয়ে পড়লাম। মাথাটা এবার একটু হাল্কা লাগছে।     


- Jan, '13  

Saturday, January 5, 2013

Notes from a living room: 49

Don't have much to do save for preparing for the interview on the 21st of this month. So I am going to write here the upcoming stories of mine, that I am working on right now.



1. বাতাসে নোনতা গন্ধ : (The Bengali version of 'Salted'. Couldn't finish the story in English.)


2. একদিন এক রাতে : (Currently under process. Some haunted and eerie experiences with some angles of life I've never spoken before. Not a ghost story though.)


3. নাটমন্দির : (Another story having a haunted feeling with an angle of a vintage love story, weaved loosely on my experiences with life. Again, not a ghost story, that way.)


But then again, I am lacking the motivation I need, to actually complete a story. And this whole process, to write it down in diary in pencil, edit it, finalise the whole thing, rewrite it in computer using Avro keyboard.... it's pathetic to say the least. But anyway, at the end of the day it is a good feeling when people say that they like the stories. I remember how happy I was after finishing 'নররাক্ষস'. But that motivation isn't there anymore. People have gone, have changed. 


Looking forward to the interview like anything now.