Saturday, July 11, 2020

এক-আধখানা রাজকন্যা অথবা বিদেশযাত্রার গল্প

আমার সব ছোটোগল্পের মধ্যেই একটা মিল দেখি, যেটা আমার অজান্তেই হয়ে যায় হয়তো... সেটা এই যে কাহিনীর মুখ্য ভূমিকা গুলোর জীবনের যে টানাপোড়েন দেখানোর চেষ্টা করি গল্পে, সেটার থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো উপায় আর গল্পের মধ্যে এনে ফেলতে পারি না| এ আমার লেখায় একরকম সীমাবদ্ধতা বলা যায়| চেষ্টা একদম যে করিনা তা নয়| মাঝে মাঝেই ভাবি "তারপর দেখা হলো স্বপ্নে দেখা সেই রাজকন্যার সাথে" গোছের কোনো আজগুবি পরিস্থিতি এনে গল্পটাকে মিলনান্তক করে ফেলি, কিন্তু পারিনা| বা মাঝে মাঝে ভাবি, "তারপর হঠাৎ একটা আমেরিকায় চাকরির প্রস্তাব পেলাম" - এরকম একটা কাট-কাট পরিস্থিতির অবতারণা করে গল্পটাকে একটা কাল্ট লেভেল দিই| কিন্তু ওই, হয়না ||

যেটা হয়, সেটা হলো চরিত্রগুলো হাঁটতে থাকে নিজের মতন করে, একবার তাদের প্রেক্ষাপট এঁকে ফেললে তারা আর আমার নিয়ন্ত্রণে থাকতে চায়না| কিছু আধপাগল চরিত্র নিজের খেয়ালে নিজের স্বত্ত্বা কেই ভুলতে থাকে, কেউ কেউ অনেক অনেক বছর পুরোনো কোনো স্মৃতির খোঁজে শহরের পর শহর হাতড়াতে থাকে| কেউ বা ভূত, কেউ বা রাক্ষস, কেউ উড়তে চায়, কেউ বা বিভক্ত ব্যক্তিত্ব নিয়ে ঘষটাতে ঘষটাতে জীবনটাকে এগিয়ে নিয়ে চলে|


এই অর্ধমৃত, সদা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, একা, অন্ধকারাচ্ছন্ন চরিত্রগুলোর জীবনে কি এক-আধটা রাজকন্যা বা বিদেশ ভ্রমণের স্বপ্ন আঁকা যায়না?

Thursday, July 9, 2020

A writer needs saving...

On odd days.

And because he is tired of writing fairytales.

And because he is tired of saving people in his stories from darkness, loneliness, silence and suffering.

Because he has been hoping against hopes for a long, long time now, that a miracle would happen.


On some astronomical moments, while humming to himself with watery eyes and full of sad memories... Sometimes,

...a writer needs saving, from this harsh world.